Summary
দৃশ্যমান আলো হল তড়িৎ চুম্বকীয় বর্ণালির সেই অংশ যা মানুষের চোখে দৃশ্যমান। এর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য 4 × 10-7 m থেকে 7 × 10-7 m পর্যন্ত বিস্তৃত। আলোর বর্ণ তার তরঙ্গ দৈর্ঘ্য দ্বারা নির্ধারিত হয়। এর উর্ধ্বক্রম হল:
- Violet (বেগুনি)
- Indigo (নীল)
- Blue (আসমানী)
- Green (সবুজ)
- Yellow (হলুদ)
- Orange (কমলা)
- Red (লাল)
লাল আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বেশি হওয়ায় এর প্রতিসরণ বিচ্যুতি ও বিক্ষেপণ কম হয়। তাই বিপদ সংকেতে লাল আলো ব্যবহার করা হয় এবং সূর্যোদয়/সূর্যাস্তের সময় সূর্যকে লাল দেখা যায়।
দৃশ্যমান আলো (Visible light)
তড়িৎ চুম্বকীয় বর্ণালির সেই অংশ যা মানুষের চোখে দৃশ্যমান অর্থ্যাৎ 4 ´ 10-7 m হতে 7 ´ 10-7 m পর্যন্ত তরঙ্গ দৈর্ঘ্য সীমার তড়িৎ চুম্বকীয় বিকিরণকে দৃশ্যমান আলো বলে। আলোকের বর্ণ নির্ধারণ করে তার তরঙ্গ দৈর্ঘ্য। দৃশ্যমান আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের উর্ধ্বক্রম-
Violet (বেগুনি) < Indigo (নীল) < Blue (আসমানী) < Green (সবুজ) < Yellow (হলুদ) < Orange (কমলা) < Red (লাল)
যে বর্ণের আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য যত বেশি, তার প্রতিসরণ বিচ্যুতি ও বিক্ষেপণ খুব কম হয়। লাল আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বেশি বলে এর প্রতিসরণ বিচ্যুতি ও বিক্ষেপণ তত কম। দৃশ্যমান আলোর মধ্যে লাল আলো সবচেয়ে বেশি দুর হতে দেখা যায়। তাই বিপদ সংকেতে লাল আলো ব্যবহার করা হয়। লাল আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য অধিক বলে সূর্যোদয় বা সূর্যাস্তের সময় আমরা সূর্যকে লাল দেখি।